কোনি উপন্যাসের নোটস | Koni question answer

কোনি উপন্যাসের আলোচনা



"কম্পিটিশনে পড়লে মেয়েটা আমার পা ধোওয়া জল খাবে।" বক্তা কে? শেষ পর্যন্ত কী হয়েছিল?


মতি নন্দীর লেখা 'কোনি' উপন‌্যাসে উদ্ধৃত উক্তির বক্তা হল এক সময়ের বেঙ্গল চ্যাম্পিয়ন সাঁতারু অমিয়া। কমলদিঘির জলে শিক্ষানবীশ কোনিকে সাঁতার কাটতে দেখে সে এই কথা বলেছে।

মাধ্যমিক ২০২১ এর সকল বিষয়ের সাজেশন ব‌ই কিনতে এখানে ক্লিক করো।

উদ্ধৃত উক্তিটির মধ্যে দিয়ে প্রকাশিত হয়েছে বক্তা তথা অমিয়ার বৃথা গর্বের আস্ফালন। প্রকৃতপক্ষে সে খুব দক্ষ সাঁতারু ছিলো না। ক্ষিতীশের প্রতি আক্রোশের বশেই সে ক্ষিতীশের শিষ্যা কোনিকে হেয় করতে চেয়েছে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে স্টেট চ্যাম্পিয়নশিপে সত্যিই যখন কোনি ও অমিয়ার প্রতিযোগিতা হল তখন দুবার অন্যায় ভাবে ডিসকোয়ালিফাই করে এবং একবার কোনি প্রথম হ‌ওয়া সত্ত্বেও অমিয়াকে প্রথম ঘোষণা করে কোনিকে হারিয়ে দেওয়া হয়। এর ফলে এ যাত্রায় কোনোক্রমে অমিয়ার মুখরক্ষা হয়। তবে তখন‌ই বুঝতে পারা যায় কোনির দক্ষতা অমিয়াকে অনেকখানি ছাপিয়ে গেছে। প্রকৃত লড়াইয়ে অমিয়াকে কোনি তিন লেংথে পরাস্ত করে। তারপর জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের লড়াইয়ে অমিয়া চোট পেয়ে দল থেকে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হয়। তার জায়গায় কোনি প্রতিনিধিত্ব করে এবং রমা যোশীর মতো সাঁতারুকে হারিয়ে বাংলাকে চ্যাম্পিয়ন করে। এই জয়ের মধ্য দিয়ে কোনি শুধুমাত্র নিজেকে প্রমাণ‌ই করেনি, এক‌ই সঙ্গে অমিয়ার আস্ফালনের‌ও যোগ্য জবাব ফিরিয়ে দেয়।

দশম শ্রেণির অনলাইন বাংলা টিউশনের জন্য এখানে টাচ করে হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করুন।



 কোনি উপন্যাসের ক্ষিতীশ চরিত্রের পরিচয় দাও

কোনি উপন্যাসের অন্যতম প্রধান চরিত্র ক্ষিতীশ। তিনি কোনির প্রশিক্ষক ও পথপ্রদর্শক। লেখক মতি নন্দী এই চরিত্রটিকে গড়ে তুলেছেন আশ্চর্য দক্ষতায়। নিচে ক্ষিতীশ চরিত্রের বৈশিষ্ট্য আলোচনা করা হলো।

সংযত জীবনযাপন: ক্ষিতীশ একজন ক্রীড়াবিদ। তাঁর জীবনযাপনেও রয়েছে ক্রীড়াবিদসুলভ সংযম ও আত্মনিয়ন্ত্রণ। তাই তাঁর শরীর নির্মেদ ও শক্তিশালী। তাঁর নিজের কথায় তিনি তাঁর শরীরকে নিজের চাকর বানিয়েছেন। 

নিয়মানুবর্তিতা: ক্ষিতীশ সিংহের জীবনে নিয়মানুবর্তিতা একটি মহৎ আদর্শ। তিনি কোচ হিসেবে জানতেন একজন সাঁতারুর সাফল্য লুকিয়ে আছে তার নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে। নিজের ব্যক্তিগত জীবনেও তিনি নিয়মানুবর্তিতার সাথে আপোষ করেননি। 

আবেগ: ক্ষিতীশ চরিত্রটি গঠন করতে গিয়ে লেখক ক্ষিতীশকে একজন যান্ত্রিক প্রশিক্ষকে পরিণত করেননি। ক্ষিতীশের মন স্নেহপূর্ণ ও আবেগপ্রবণ। কোনিকে তিনি শুধু শিক্ষা দেননি, এক অর্থে তিনি কোনিকে প্রতিপালন করেছেন নিজের সন্তানের মতো করেই। কোনির বিরুদ্ধে যখন‌ই অন্যায় হয়েছে তখন‌ই ক্ষিতীশ একজন আবেগী মানুষের মতোই ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছেন।

বুদ্ধিমত্তা: ক্ষিতীশ একজন বুদ্ধিমান মানুষ। প্রয়োজন বোধে বাস্তব বুদ্ধির প্রয়োগ করতে তিনি ভুল করেননি। তাই তিনি বিষ্টু ধরের কাছে টাকা আদায় করে নিয়েছেন কৌশলে।

বাগ্মিতা ও জীবনদর্শন: ক্ষিতীশ একজন ভালো বক্তা। তাই বিষ্টু ধর ক্ষিতীশকে দিয়ে বক্তৃতা লিখিয়ে নিতেন। সেসব বক্তব্য থেকে ক্ষিতীশের জীবনভাবনার গভীরতা বুঝতে পারা যায়।


"যন্ত্রণাকে বোঝ....ওটাকে হারিয়ে দে" -- কীভাবে ক্ষিতীশ কোনিকে যন্ত্রণা বুঝিয়েছেন? ওটাকে হারাতে বলার কারণ কী?

কোনি উপন্যাসে উদ্ধৃত কথাগুলির বক্তা হলেন কোনির সাঁতার প্রশিক্ষক ক্ষিতীশ সিংহ বা ক্ষিদ্দা। তিনি শুধুমাত্র একজন কোচ ছিলেন না। তিনি ছিলেন কোনির প্রেরণাদাতা। 

কোনির সাফল্য ছিল ক্ষিতীশের কাছে চ্যালেঞ্জ। কিন্তু ক্ষিতীশ জানতেন সফলতা সহজে আসে না। তার জন্য চাই গভীর সাধনা। এই সাধনার পথে অনেক যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়। কোনির ট্রেনিংয়ের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমেই ক্ষিতীশ কোনিকে যন্ত্রণা বুঝতে বাধ্য করেন। দীর্ঘ সময় সাঁতার কেটে কোনি যখন ক্লান্ত হয়ে পড়ত তখন ক্ষিতীশ ওকে জল থেকে উঠতে দিতেন না। আর‌ও বেশ কিছুক্ষণ সাঁতার কাটতে বাধ্য করতেন। কোনি যখন জল থেকে উঠতে চাইত তখন তিনি ঢিল ছুঁড়তেন, বাঁশের বল্লি নিয়ে ভয় দেখাতেন। কোনির কষ্ট হচ্ছে জেনেও একজন প্রকৃত কোচের মতো তিনি এই কাজ করেছেন শুধুমাত্র কোনিকে যন্ত্রণার সাথে অভ্যস্ত করার জন্য।


যন্ত্রণাকে হারাতে না পারলে কখনোই চূড়ান্ত সাফল্য অর্জন করা যায় না। দরিদ্র পরিবারের মেয়ে হয়ে জন্মে কোনির কাছে সাফল্যের লড়াইটা ছিলো আরও কঠিন। যন্ত্রণা সহ্য করতে করতেই একসময় তাকে জয় করা যায়। যন্ত্রণাকে জয় করার‌ই নাম সাধনা। সাধনায় সিদ্ধি লাভ করানোর জন্যই ক্ষিতীশ কোনিকে বলেছেন যন্ত্রণাকে হারিয়ে দিতে হবে।


কোনি চরিত্র : কোনি উপন্যাসের কোনি চরিত্রর পরিচয় দাও


প্রখ্যাত ক্রীড়া-সাহিত্যিক মতি নন্দীর লেখা 'কোনি' উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র কোনি নামের এক কিশোরী। কলকাতা শহরের এক হতদরিদ্র পরিবারের মেয়ে সে। আদর্শবাদী কোচ ক্ষিতীশ সিংহের সুনজর পড়ে যায় তার উপর। তারপর তাকে নিয়ে ক্ষিতীশ শুরু করেন এক লড়াই। তাকে গড়ে তোলেন চ্যাম্পিয়ন সাঁতারু। ক্ষিতীশ ও কোনির এই যাত্রাপথ‌ই কোনি উপন্যাসের উপজীব্য বিষয়। এই উপন্যাসে কোনি চরিত্রটির যে সব বৈশিষ্ট্য ধরা পড়েছে সেগুলি নিচে আলোচনা করা হলো।


১: দৃঢ়চেতা: কোনি দরিদ্র পরিবারের মেয়ে। জীবনে কঠিন পরিস্থিতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে সে শিখেছে ছোটবেলা থেকেই। তাই স্বাভাবিক ভাবেই সে হয়ে উঠেছে দৃঢ় মানসিকতার অধিকারী। সাঁতারের পুলেও তার এই দৃঢ়তার পরিচয় সে বার বার দিয়েছে।
২: অনমনীয় জেদ: উপন্যাসে দেখা যায় কোনি ও ক্ষিতীশের বিরুদ্ধে বার বার চক্রান্ত হয়েছে, বার বার হারিয়ে দেওয়া হয়েছে অন্যায় ভাবে। সুযোগ কেড়ে নেওয়া হয়েছে। তবু কোনি একবারের জন্য‌ও ভেঙে পড়েনি। সে তার জেদ ধরে রেখেছে ও লড়াই চালিয়ে গেছে। শেষ পর্যন্ত সে জয়ীও হয়েছে।

৩: আত্মমর্যাদা বোধ: প্রখর আত্মসচেতনতা ও মর্যাদাবোধ কোনি চরিত্রের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য।তাই প্রতিটি অপমানের জ্বালা তাকে আর‌ও বেশি করে বিঁধেছে। আর এই জ্বালাকেই সে করে তুলেছে সাফল্যের পাথেয়।

৪: পরিশ্রমী: বয়স কম হলেও কোনির মনে এতটুকু আলস্য নেই। ক্ষিতীশের কঠোর ট্রেনিং-এ ক্লান্ত হয়ে পড়ার পরেও সে লীলাবতীর দোকানে সে কাজ করে গেছে নিয়মিত। 


৫: কোমলতা ও দায়িত্ববোধ: বাইরে থেকে কোনিকে কঠোর মানসিকতার মেয়ে বলে মনে হলেও অন্তরে সে নিতান্তই কোমল। ক্ষিতীশের প্রতি ও নিজের পরিবারের প্রতি কোনির মনে ছিলো অপরিমেয় ভালোবাসা। তাই নিজে না খেয়ে ক্ষিতীশের দেওয়া টিফিনের টাকা সে বাড়িতে নিয়ে গেছে। 


কোনি উপন্যাসে কোনির লড়াইয়ের পরিচয় দাও


প্রখ্যাত ক্রীড়া-সাহিত্যিক মতি নন্দীর লেখা 'কোনি'উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র কোনি। সে এক নিতান্ত দরিদ্র পরিবারের মেয়ে। জুপিটার সুইমিং ক্লাবের কোচ ক্ষিতীশ সিংহ একদিন গঙ্গার ঘাটে কোনিকে দেখতে পান। তিনি লক্ষ করেন কোনির মধ্যে বড়ো সাঁতারু হ‌ওয়ার সমস্ত উপাদান রয়েছে। তার শুধু প্রয়োজন উপযুক্ত প্রশিক্ষণ। পরে তিনি যখন জানতে পারলেন কোনির দাদাও চায় কোনিকে সাঁতারু হিসেবে গড়ে তুলতে, তখন তিনি কোনিকে সাঁতার শেখানোর দায়িত্ব নিজে নিয়ে নেন।

এরপর ক্ষিতীশ বা কোনি, কার‌ও পক্ষেই লড়াইটা সহজ হলো না। বিশেষত কোনির কাছে সাফল্যের পথ হয়ে উঠল কণ্টকাকীর্ণ।

দাদার মৃত্যু: দাদার অকালমৃত্যু কোনিকে জীবনের এক জটিল মোড়ে নিয়ে এসে ফেলে। তার একমাত্র উপার্জনক্ষম অভিভাবক ছিলো দাদা। দাদার মৃত্যুর আঘাত কোনির চলার পথকে দুর্গম করে তোলে।

অবহেলা: জুপিটার ক্লাবের কর্তারা ক্ষিতীশের প্রতি শত্রুতার কারণে কোনিকে সাঁতার শেখার সুযোগ দিতে অস্বীকার করে। এইভাবে প্রথমেই কোনির চলার পথে বাধা আসে। ক্ষিতীশ বাধ্য হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাপোলো ক্লাবে কোনির প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেন।

ষড়যন্ত্র: জুপিটার ক্লাব কোনির বিরুদ্ধে নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করতে শুরু করে। তাকে অন্যায় ভাবে প্রতিযোগিতায় হারিয়ে দেওয়া হয়। কোনির লেনে গোঁজ প্রতিযোগী নামিয়ে দেওয়া হয়। ভুল আম্পায়ারিং করা হয়। তারপর দল নির্বাচনে কোনিকে না নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। দলে জায়গা পাওয়ার পর জাতীয় মিট-এ কোনিকে বসিয়ে রাখা হয়।

দারিদ্র্য: দারিদ্র্য ছিলো কোনির আজন্ম সঙ্গি। সবসময় তাকে অভাবের বিরুদ্ধে লড়তে হয়েছে। কিছু টাকা উপার্জনের জন্য তাকে সাঁতারের পাশাপাশি লীলাবতীর দোকানে কাজ করতে হয়েছে। তবুও কোনি লড়াই থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা ভাবেনি। শেষ পর্যন্ত সমস্ত প্রতিকূলতা জয় করে ছিনিয়ে এনেছে সাফল্য।

কোনি উপন্যাসের বিষ্টু ধর চরিত্রটির পরিচয় দাও

মতি নন্দীর লেখা 'কোনি' উপন্যাসের একটি অপ্রধান চরিত্র বিষ্টু ধর। চরিত্রটির উপস্থিতি কাহিনির অল্প অংশে দেখা গেলেও লেখক চরিত্রটিকে ফুটিয়ে তুলেছেন অসাধারণ মুন্সিয়ানায়। নিচে বিষ্টু ধর চরিত্রটির পরিচয় আলোচনা করা হলো।

ঔদরিক স্বভাব: বিষ্টু ধর পেশায় ব্যবসায়ী এবং টাকার কুমির। খাওয়ার ব্যাপারে তার লোভ অতিরিক্ত। সারা দিনে নানা ধরনের খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খায়। তার খাদ্যতালিকা শুনলে চোখ কপালে উঠে যাবে। আগে নাকি সে আর‌ও বেশি খেতো, এখন ডায়েটিং করছে বলে খাওয়া কমিয়েছে। 

ক্ষমতার লোভ: বিষ্টু ধর ক্ষমতালোভী। সে যেন তেন প্রকারে ভোটে দাঁড়িয়ে জয়ী হতে চায়। নেতা হবার জন্য সে টাকা দিয়ে ক্লাবের প্রেসিডেন্ট হয়। নেতা হবার লোভে ক্ষিতীশকে দিয়ে বক্তৃতা লিখিয়ে টাকা দেয়। 

আয়েশী স্বভাব: বিষ্টু ধর আয়েশী প্রকৃতির মানুষ। খাওয়া দাওয়ার পাশাপাশি সে গঙ্গার ঘাটে এসে নিয়মিত ম্যাসাজ করিয়ে যায়। 

কৃপণতা: বিষ্টু ধরের টাকার মোহ অত্যন্ত বেশি। নেতা হবার লোভে সে টাকা খরচ করেছে, কিন্তু প্রতিটি টাকা খরচ করতে তার বুকের পাঁজরে আঘাত লেগেছে। এছাড়া বিষ্টু এতটাই কৃপণ যে, তার গাড়িখানা প্রায় তার‌ই সমবয়সী হ‌ওয়া সত্ত্বেও নতুন গাড়ি কেনেনি।

বাংলা ব্যাকরণ শিখতে আমাকে YouTube-এ সাবস্ক্রাইব করার জন্য এখানে ক্লিক করো।

কোনো বিশেষ প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য কমেন্ট করে জানাও। আমি সেই উত্তরটি যোগ করে দেবো। ভবিষ্যতের সমস্ত পোস্ট সম্পর্কে নোটিফিকেশন পাওয়ার জন্য ইমেইল আইডি দিয়ে সাবস্ক্রাইব করো। পেজের উপরে SUBSCRIBE বাটনে টাচ করে ইমেইল ঠিকানা দাও।
আর‌ও পড়ো

This page contains affiliate links and if you make a purchase through the given links, a small amount of commission may be entitled to me without costing anything extra to you.

Comments

  1. দারিদ্র আর লাঞ্ছনার বিরুদ্ধে কোনির যে লড়াই তা সংক্ষেপে লেখ । 5

    ReplyDelete
    Replies
    1. This comment has been removed by the author.

      Delete
    2. এই প্রশ্নের উত্তর যোগ করে দেবো।

      Delete
    3. Koni upanyaser bistudharer charitra

      Delete
    4. I KNOW WE SHALL NEVER MEET কথাটা কে বলেছে?তার সঙ্গে দেখা হবে না কেন ব্যাখ্যা করো? লিখে করা সন্ধানের সাথে মেলা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছেসকল দেখান

      Delete
  2. হাঁটা প্রতিযোগিতায় বিষ্টু ধর -এর বক্তৃতার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

    ReplyDelete
  3. "বিষ্টু ধরের বিরক্তির কারণ হাত পনেরো দূরের একটা লোক।"--- লোকটি কীভাবে বিষ্টু ধরের বিরক্তির কারণ হয়ে উঠেছিল?

    ReplyDelete
  4. বারুণীর দিন গঙ্গা ঘাটের বর্ণনা দাও । এর উত্তর টা পয়েন্ট করে করে সাজিয়ে দিন। প্লিজ

    ReplyDelete
  5. " বাচ্চা মেয়ে এখুনি বড়ো রকমের মার খেয়ে গেলে সেটব্যাক হবে " কে, কাকে এ কথা বলেছে ? তাদের মধ্যে কি নিয়ে কথা হচ্ছিল ? এরপর কি সিদ্ধান্ত নেওয়া হল ? মেয়েটি কি এরপর হয়েছিল ? কি ভাবে ?

    ReplyDelete
  6. বিষ্টু ধর এর খামখেয়ালিপনা জীবনের পরিচয় দাও।

    ReplyDelete
  7. যন্ত্রনা আর সময় তোর অপোনেন্ট। কোন প্রসঙ্গে, কে একথা বলেছে? এমন ভাবনার কারন কী?

    ReplyDelete
  8. Konir kon dhoroner costume pochondo noy

    ReplyDelete
    Replies
    1. বাংলায় লিখতে জানেন না?

      Delete
  9. Konir training ki bare chuti thake

    ReplyDelete
  10. পণবেনদু চরিত্র লেখ।

    ReplyDelete
    Replies
    1. Pranabendu Biswas chilen asole konir protidondi Hiya Mitra er coach . Jini chilen asole manobic bastabsamapnna kartabyoparayan charitro. Ebar nije lekho ei hints theke

      Delete
  11. বিষ্টু ধর এর বিরক্তির কারণ হাত 15 দূরের একটা ।-লোক বিষ্টু ধর এর পরিচয় দাও । অন্য লোকটির বর্ণনা দাও।

    ReplyDelete
  12. মায়ের মত সম্মান দিয়ে মায়ের বোনকে মায়ের পাশে বসিয়ে রাখতে চেয়েছিলাম "-এখানে কাকে মায়ের মত বলা হয়েছে ?বক্তার এই আক্ষেপের কারণ বিশ্লেষণ করো? ২০/ 10/ 20 ২১তারিখের মধ্যেই কোশ্চেনের অ্যানসার টা প্লিজ দেবেন😭

    ReplyDelete
    Replies
    1. ঘসেটি বেগম কে এখানে মায়ের মতো বলা হয়েছে।

      Delete
  13. লীলাবতী কে?তিনি কে বিদ্রোহী হয়েছিলেন

    ReplyDelete
  14. 'মানুষের মান বাড়বে।'_ কখন মানুষের মান বাড়বে বলে বক্রতার মনে করেন?

    ReplyDelete
  15. Abhishek Chakraborty27 June 2022 at 20:22

    "নেতৃত্ব দিতে হলে সামনে থাকতে হয়" - কে বলেছে? এ কথার পিছনে বক্তার কোন ধরণের মানসিকতা কাজ করেছে?

    ReplyDelete
  16. বিষ্টু ধর কে? নির্বাচনে দাঁড়ানোর জন্য তার ক্ষিতীশ সিংহকে প্রয়োজন কেন?

    ReplyDelete
    Replies
    1. বিষ্টু ধর ছিলেন মতি নন্দী এর কোনি উপন্যাস এর এক হাস্যকর চরিত্র।

      Delete

Post a Comment

Popular Posts